হ্যালো বন্ধুরা
জীবনে আমরা চকচকে জিনিসকে প্রাধান্য দেই, আবার অনেকেই পোশাক-দেখতে-টাকাকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকি।
তাদের কাছে গুণমান বেগুনি রঙের মতো, কিন্তু আমাদের চারপাশে এমন অনেক গুণগত জিনিস রয়েছে যা আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে পাত্তা দেই না, এমন একটি খাবার হল চানাক বা ছোলা। আধুনিক জীবনে বিভিন্ন খাবারে ছোলার ব্যবহার অপরিহার্য।
বেসন বা ছোলার ডালও আমাদের প্রতিদিনের খাবারের অংশ। খাবার ছাড়াও আমরা বেসন কিভাবে ব্যবহার করতে পারি, তাই আজকের বিষয় 6।
1) হেমোপটাইসিসে -
রক্তের পিত্ত ভয়ঙ্কর আকার ধারণ করলে ২৫ গ্রাম ছোলা আগের রাতে ভিজিয়ে রেখে পরের দিন ৩-৪ কাপ পানিতে ভালো করে ফুটিয়ে খেতে হবে।
2) প্রদাহজনিত রোগ -
ছোলা ভিজিয়ে পানি পান করলে রোগ সেরে যায়।
3) মেহ রোগে -
প্রস্রাবের সময় জ্বালা, পুঁজের মতো স্রাব, জ্বালা থাকলে প্রতিদিন ছোলা ভিজিয়ে বা ছোলার পানি ফুটিয়ে পান করলে সেই দোষ দূর হয়।
4) ত্বকের রঙ -
যারা পেটের অসুখের কারণে তাদের ত্বকের রঙ হারিয়ে ফেলেছেন, তারা ছোলা বা ফুটানো পানিতে ভিজিয়ে দেখুন।
5) জ্বর হলে-
সিদ্ধ ছোলার ডাঁটার ওপরের পাতলা পানি বিশেষ উপকারী, তবে পেট খারাপ থাকলে খাবেন না।
6) পাতলা -
যারা অল্প বয়স থেকেই খুব পাতলা তাদের 10-12 গ্রাম ছোলা বাসি পানিতে অন্তত 24 ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে সকালে পান করা উচিত।
6) শক্তি বা শক্তি হ্রাসের ক্ষেত্রে -
যাদের শরীরের শক্তি ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে তাদের অল্প অল্প করে বেসন খাওয়ার অভ্যাস করা উচিত।
7) ফোলা মাড়ি -
ছোলা সেদ্ধ পানিতে ধুয়ে ফেললে কমানো যায়, তবে শ্লেষ্মাজনিত কারণে মাড়ি ফুলে গেলে প্রতিদিন সকালে 4-5 চা চামচ তুলসী পাতার রস সামান্য গরম করলে এই সমস্যা দূর হয়।
9) ব্রণ এবং ব্রণ -
ছোলা ভিজিয়ে মুখে লাগান।
10) ভিটামিন সাবান -
ছোলা বা মটর ডালের বেসন পানিতে ভিজিয়ে সাবানের মতো সারা শরীরে মালিশ করলে সৌন্দর্যও রক্ষা হয়। বর্তমান দূষণের দিনে এটি বিশেষভাবে সত্য। যৌবনের শুরু থেকেই এই অভ্যাস থাকলে ত্বক কখনই খারাপ হবে না।
আমি আশা করি আপনি এই পোস্ট দরকারী খুঁজে.
পোস্টে কোন ভুল থাকলে কমেন্টে জানাবেন। আমি এটা ঠিক করব.
সব কিছু ভালোই হবে,
সুস্থ থাকুন
এবং shamimahmednur.blogspot.com সাথেই থাকুন,
এই আশায় আজ এখানেই শেষ করছি,
হ্যালো
Post a Comment